বাবাই আর রনিতের চোখ যাই সামনে থেকে হেঁটে আসা এক রমনির দিকে যার পরনে আছে লাল
কালো শাড়ি, ঠোটে লাল লিপস্টিক, চোখে কাজল, কপালে ছোটো একটা টিপ, কানে বড়ো বড়ো ঝুমকো আর হাতে
ঘড়ি….
“একি পরিনিতা তুমি এখানে?” (রণিত কাঁপা কণ্ঠে বলল)
[তাহলে কি রনিত মেয়েটিকে আগে থেকে চেনে ?কিন্তু কিভাবে?]
-দাঁড়ান-
প্রতিটা গল্পে যে নায়কের মন শাড়ি পড়া মেয়েদের কাছে গিয়ে থমকে যাবে সেটা কিন্তু নই কখনও কখনও জিন্স টপ পড়া কোনও ক্ষেপী এসেও নায়কের মন চুরি করে নিয়ে চলে যাই।
আমাদের গল্পে পরিনিতা বলে কোনও লাল শাড়ি পড়া মেয়ে নেই ওটা শুধু মাত্র সাসপেন্স রাখার জন্য লেখা ।আর নায়িকার সাথে নায়কের আগে কখনও দেখাও হয়নি। আর দেরি না করে গল্পের নায়িকাকে নিয়ে কিছু বলি ।
[ গল্পের নায়িকার নাম ‘ঝিলাম’। আমাদের নায়িকাও ইঙ্গিনিয়ারিং কমপ্লিট করেছে কিন্তু দেখে মনে হবে অষ্টম - নবম শ্রেণীর কোনও ছাত্রী ।বাচ্চা বাচ্চা দেখতে হলেও ফ্লার্টিং করাতে বেশ বড়ো ।ঝিলাম হল রনিতের দূর সম্পর্কের আত্মীয় ,এতোটাই দূর সম্পর্কের আত্মীয় যে দূরবীন নিয়ে দেখলেও সেই সম্পর্ক খুঁজে পাওয়া যাবে না। এতো দুরের সম্পর্ককে কি রনিত পারবে কাছের করে নিতে। কিন্তু নায়কের মতো নায়িকাও ফ্লার্টিং করে ।নায়কের সাথে দেখা হবার আগে নায়িকা অনেকের সাথে ফ্লার্টিং করেছে।এবার শুধু এটাই দেখার নায়ক আর নায়িকার মধ্যে কে প্রেমে পড়বে আর কে ফ্লার্টিং করবে।]
---তাহলে দেখা হচ্ছে পরের পর্বে---
আসলে শরীর খারাপ থাকার কারনে আজ পর্বটা এই ভাবে শেষ করতে হল তার জন্য দুঃখিত।